View Cart “Pokhraj: পোখরাজ” has been added to your cart.
-17%

Pearl : মুক্তা

৳ 1,200.00 ৳ 1,000.00

মুক্তার ইংরেজী নাম Pearl । মুক্তা চকচকে মতি বিশেষ। আরবীতে “লুলুউ” বলে। বর্ণের দিক থেকে সাদা, হরিদ্রাভ, কৃষ্ণাভাযুক্ত ও রুপালী আভাযুক্ত হয়ে থাকে। আসল বা খাঁটিঁ মুক্তা ঘাম সংস্পর্শে তার নিজস্ব গুণ হারিয়ে ফেলে । মুক্তা নাইট্রিক এসিডে গলে যায়। সব ঝিনুকে মুক্তা জন্মায় না। সাগরবাসী ঝিনুকের ও ঝিল পুকুরের ঝিনুকের দেহে যে মুক্তা তৈরী হয় তার প্রস্তুতি খুবই সরল। হঠাৎ একটি বালিকনা যদি দেহে ঢুকে পড়ে, তখনই তাকে ঘিরে স্তরে স্তরে রসক্ষরণ হয়। সেটাই কালক্রমে পরিণত হয় মুক্তায়। ঝিনুকের সেই মুক্তার নাম “Mother of pearl”।

  • Description
  • Reviews (0)
  • কার্যকারীতাঃ
  • উপকারিতা :

Product Description

মুক্তার ইংরেজী নাম Pearl । মুক্তা চকচকে মতি বিশেষ। আরবীতে “লুলুউ” বলে। বর্ণের দিক থেকে সাদা, হরিদ্রাভ, কৃষ্ণাভাযুক্ত ও রুপালী আভাযুক্ত হয়ে থাকে। আসল বা খাঁটিঁ মুক্তা ঘাম সংস্পর্শে তার নিজস্ব গুণ হারিয়ে ফেলে । মুক্তা নাইট্রিক এসিডে গলে যায়। সব ঝিনুকে মুক্তা জন্মায় না। সাগরবাসী ঝিনুকের ও ঝিল পুকুরের ঝিনুকের দেহে যে মুক্তা তৈরী হয় তার প্রস্তুতি খুবই সরল। হঠাৎ একটি বালিকনা যদি দেহে ঢুকে পড়ে, তখনই তাকে ঘিরে স্তরে স্তরে রসক্ষরণ হয়। সেটাই কালক্রমে পরিণত হয় মুক্তায়। ঝিনুকের সেই মুক্তার নাম “Mother of pearl”।

মুক্তা সরবরাহকারী জল জীবটির নাম “পিংটাডা – মার্গারিটিফেরা” (Pinctada) আর কৃত্রিম মুক্তার চাষ করা হয় যে প্রাণীর শরীরে তার নাম “পিংকটাডা – মারটেনসি” (Pinctada Martensii) ।  মুক্তা নানা জাতের। প্রথমেই আসে শুক্তি মুক্তা বা Oyster- pearl। এটি পাওয়া যায় আরব সাগর, বঙ্গোপসাগর, পারস্য উপসাগর. অষ্ট্রেলিয়া, জাপান, বোম্বে, সিংহল এবং মাদ্রাজ প্রভৃতি দেশের সাগরচারী ঝিনুক বা শুক্তির গর্ভে। এই মুক্তাটিই বাজারে সবচেয়ে বেশী ব্যবহৃত হয়।

সমুদ্রচারী বিশাল এক ধরনের শঙ্খের মধ্যে জন্মায় “শঙ্খমুক্তা” বা Conchpearl । এগুলি গোলাপী রঙের খুব দামী মুক্তা। শোনা যায় – বিশেষ এক বনবিহারী অজগর কিংবা ব্যাঙের মাথায় এক ধরণের মুক্তা পাওয়া যেত। কিন্তু বর্তমানে সেগুলি দেখা যায় না। বুড়ো হাতীর দন্ত কোষ ও ব্রেইনে গজায় “ গজমুক্তা” এগুলি গোলাকার, দীপ্তিহীন। গভীর  সাগরের তিমি  মাছের মাথায় জন্মায় “মৎস্যমুক্তা” এগুলি হালকা, কম উজ্জ্বলতা সম্পন্ন । এমনকি পুরনো যুগে দানব আকৃতির বাঁশের মধ্যেও নাকি মুক্তা পাওয়া যেত। তবে সেগুলো কদাচিৎ দেখা যায়। শুধু প্রাকৃতিক মুক্তাই নয়- আজকাল মুক্তার কৃত্রিম চাষ শুরু হয়েছে। সেগুলোকে বলে “কালচার্ড-পার্ল”। জাপান ও ভারতে এই ধরণের কৃত্রিম মুক্তা প্রচুর উৎপন্ন করা হচ্ছে।

উপাদান (Chemical Composition) :  মুক্তার ৯২ ভাগই ক্যালসিয়াম, ২ ভাগ পানি এবং ৬ ভাগ অজৈব খনিজ পদার্থ।

আপেক্ষিক গুরুত্ব (Specific Gravity): ২.২৬ – ২.৭৮ ।

কাঠিন্যতা (Hardness): ৩ – ৪।

প্রতিসরণাংক (Refractive Index) : ১.৫২ – ১.৬৬ (কালো মুক্তা গুলো ১.৫৩-১.৬৯) ।

বিচ্ছুরণ (Dispersion) :None (নাই)।

প্রাপ্তিস্হান : বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চল, ভারত,চীন,জাপান,আমেরিকা,সিংহলদ্বীপ,পারস্য উপসাগর প্রভৃতিস্হানে মুক্তা পাওয়া যায়।

Reviews

There are no reviews yet.


Be the first to review “Pearl : মুক্তা”

সৌন্দর্য বৃদ্ধি, মস্তিষ্ক ঠান্ডা, বিষণ্নতা দূর, ক্ষয়রোগ, দুশ্চিন্তা রোধ, চন্দ্র গ্রহের অশুভ প্রভাব দূর করে।

রাশিচক্রে কর্কট রাশি ও চন্দ্র গ্রহের রত্ন। এই রত্ন সততা, বিশ্বাস, আনন্দের ধারক। সৌন্দর্য, দেহ ও মনের শান্তি রক্ষার্থে শুভ ফলদায়ক। আয়ুর্বেদ মতে মুক্তা ভস্ম মহা উপকারী ঔষধ। কথিত আছে-মুক্তা রতি শক্তি বৃদ্ধির সহায়ক বলে মিসর সম্রাজ্ঞী ক্লিওপেট্রা মদের টেবিলে কয়েক লক্ষ টাকার মুক্তা গ্লাসে গুলিয়ে এক মুহূর্তে খেয়ে ফেলতো। জানা যায়, সম্রাজ্ঞী একাধারে বহু যুব পুরুষের সংঙ্গে রতি ক্রিয়ায় লিপ্ত হতে পারতো। জ্যোতিষ মতে চন্দ্র হল মনকারক গ্রহ। মানব মনে তার প্রভাবের ফলে মানুষের মনও হয়ে উঠে দ্রুতগামী। তাই বলা হয়ে থাকে যারা অকাররণ দুশ্চিন্তা করেন অথবা আকাশ কুসুম রচনা করা যাদের নেশা, তাঁরা মুক্তা ধারণ করে সুফল পেতে পারেন। যক্ষ্ণারোগেও মুক্তা যথেষ্ট উপকারী। হদরোগ, বৃদ্ধদের শক্তিহীনতা, ক্রোধ প্রবণতা দূর করার জন্য দুধের সাথে মুক্তার গুড়ো মহৌষধ হিসেবে গণ্য।